বিতর্কিত লেখিকা কে তসলিমা? আমি অন্তত এটা মানি না বলে দিচ্ছি সবাইকে।তার লেখা সামাজিক সমস্যা নিয়ে বাস্তব রিয়েল-বানানো রূপকথা নয়।আমি যে সমাজে বাস করি সে সমাজের কথা আমার চেয়ে কে ভাল জানবে? তসলিমার লেখা সবাই বুঝে কিন্ত পাপ হবে ভেবে-তার বিরুদ্ধে...বলে ছোয়াব হাসিল করে।সব ভন্ডামী।উচিৎ কথা যে বলবে তাকে ফাসানোর জন্য শেষ অস্ত্র ঈশৃরের গায়েবী বায়োবীয় আইনের আশ্রয় নেই।আমরা ভারত উপমহাদেশের লোক কুটিল চরিত্রের মানুষ।আমি ভালবাসি তসলিমাকে তার লেখাকে,শেষদিনে যদি সাজা হয়-আল্লকে বলব তুমিতো সব জানো তসলিমা সত্য না মিথ্যা লিখেছে তা যখন বুঝ না-তখন অন্ততকাল শাস্তি দিলেও কষ্ট পাব না।
বিতর্কিত লেখিকা কে তসলিমা? আমি অন্তত এটা মানি না বলে দিচ্ছি সবাইকে।তার লেখা সামাজিক সমস্যা নিয়ে বাস্তব রিয়েল-বানানো রূপকথা নয়।আমি যে সমাজে বাস করি সে সমাজের কথা আমার চেয়ে কে ভাল জানবে? তসলিমার লেখা সবাই বুঝে কিন্ত পাপ হবে ভেবে-তার বিরুদ্ধে...বলে ছোয়াব হাসিল করে।সব ভন্ডামী।উচিৎ কথা যে বলবে তাকে ফাসানোর জন্য শেষ অস্ত্র ঈশৃরের গায়েবী বায়োবীয় আইনের আশ্রয় নেই।আমরা ভারত উপমহাদেশের লোক কুটিল চরিত্রের মানুষ।আমি ভালবাসি তসলিমাকে তার লেখাকে,শেষদিনে যদি সাজা হয়-আল্লকে বলব তুমিতো সব জানো তসলিমা সত্য না মিথ্যা লিখেছে তা যখন বুঝ না-তখন অন্ততকাল শাস্তি দিলেও কষ্ট পাব না।
বিতর্কিত লেখিকা কে তসলিমা? আমি অন্তত এটা মানি না বলে দিচ্ছি সবাইকে।তার লেখা সামাজিক সমস্যা নিয়ে বাস্তব রিয়েল-বানানো রূপকথা নয়।আমি যে সমাজে বাস করি সে সমাজের কথা আমার চেয়ে কে ভাল জানবে? তসলিমার লেখা সবাই বুঝে কিন্ত পাপ হবে ভেবে-তার বিরুদ্ধে...বলে ছোয়াব হাসিল করে।সব ভন্ডামী।উচিৎ কথা যে বলবে তাকে ফাসানোর জন্য শেষ অস্ত্র ঈশৃরের গায়েবী বায়োবীয় আইনের আশ্রয় নেই।আমরা ভারত উপমহাদেশের লোক কুটিল চরিত্রের মানুষ।আমি ভালবাসি তসলিমাকে তার লেখাকে,শেষদিনে যদি সাজা হয়-আল্লকে বলব তুমিতো সব জানো তসলিমা সত্য না মিথ্যা লিখেছে তা যখন বুঝ না-তখন অন্ততকাল শাস্তি দিলেও কষ্ট পাব না।
সত্য কথা ভাল, তবে অপ্রিয় সত্য সবসময় সবার ভাল লাগে না। তসলিমার দুর্ভাগ্য যে সে কোনো কিছুই গোপন রাখতে পারার ক্ষমতা বা ধৈর্য্য অর্জন করতে পারে নি। আর সেটাই হয়ে উঠেছে তার যাবতীয় দুর্ভাগ্যের কারণ।অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যভাবেও করা যায় যাতে সাপও মরে লাঠিও না ভাঙ্গে। আশা করবো তাঁর মতো একজন প্রতিভাময়ীমেধাবী নারী নিজের এই দুর্বলতাটাকে কাটিয়ে উঠে আবার সমাজের মূল স্রোতে ফিরে আসতে পারবে i
মাশাআল্লা খোদার কি কুদরুতি আইফোন এসে গেল। কোরান পড়ে,বিধরমীরা কত কিছু বাহির করে। আর আমরা কি পারি? হারাম হালাল, ৪বিবি, মুরতাদ,কাফের মালাউন, গালাগালি, বদ্দোয়া রগকাটা কোরবানী কোরবানী আল্লার নামে কোরবানী।সব কিছুর'মূলে আল্লার প্রশংসা।জবাব নেই মামা।নবী করিম (স:)যে দেশে জন্মগ্রহন করেছেন-সে দেশের মানুষ খুব আরামে গাড়িতে,বাড়িতে,অফিসে,মসজিদে, এমনকি বাথরুমে এয়ারকন্ডিশন সিষ্টেমে দিন কাটাচ্ছে । তারা যখন গরিব ছিল তখন জেহাদে জেহাদে দিন কাটাতো। এখন তারা বেহেশতের সুখে আছে তাই জেহাদ করে এমেরিকার বিরাগভাজন হতে নারাজ। মরবে গরিব দেশের মানুষ গুলো।
আপনি কোন দলে জানি না। আমি কিন্তু জলের দলে, আমি আমার ভাষা কালচার ভিষন অনূভব করি ভালবাসি।পিউর বাংলায় কথা বলতে আমার সবচেয়ে ভাল লাগে, খুব। এখানে চাকুরী করি।মিডলইষ্টের দেশ কাতার এ আছি। ভূলে গেছি আমাদের অনেক কিছু- দিদি বোন,দাদা ভাই, চান( স্নান ) গোসল,জল পানি, জ্বি আমরা যাদের হিন্দু বলি তারাই বলছে বিশুদ্ধ বাংলা ভাষায় কথা। এ জন্য ই বলছি- আপনি পানি না জলের দলে? এটা কেমন বিধাতা যে আমাকে সৃষ্টি করেছে কিন্তু আমার ভাষা নিয়ে প্রশ্ন তুলবে? আমার ভাষাটাতেতো আমার হাত নেই, আমি মনে করি এটাতো বিধাতারই কৃপায় পেয়েছি। ভালবাসুন মাবাবাকে এটা আমার জান্নাত। আর অন্য ভালবাসায় আছে ছলচাতুরী লোভ লালসা। নেবার মাইন্ড। ধন্যবাদ।
মার্কিন কনসুলেটের ঘটনায় তিনি দুঃখ প্রকাশ করেছেন। একই বিষয়ে তার ২০০ ঘন্টার একটি সিরিজ পরিকল্পনা করছেন বলে তিনি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ছবিটি তিনি ইংরেজি ভাষাতেই নির্মান করেছেন। কে বা কারা এতে সাবটাইটেল যুক্ত করেছে সেটা তার জানা নেই। তিনি দাবি করেন, ছবিটি এখনো কোথাও দেখানো হয়নি। আপাতত তিনি এর বিপননের বিষয়টি স্থগিত রেখেছেন। ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’ নামের দুই ঘন্টার ছবিটিতে তীব্র ইসলাম বিদ্বেষী প্রচারণা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে প্রতিবাদকারীরা। ৫০ লাখ ডলারের বাজেটের এই ছবিটি আরবি অনুবাদসহ ইউটিউবে পাওয়া যাচ্ছে।.
ইনোসেন্স অব মুসলিম’.
যে চলচ্চিত্র নিয়ে এ ঘটনার সূত্রপাত তার নির্মাতা ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাসকারি ৫৬ বছর বয়সী ইসরাইলি চলচ্চিত্র নির্মাতা স্যাম বাসিল। তিনি এখন পলাতক। এটি প্রযোজনা করেছে ক্যালিফোর্নিয়া প্রবাসী মুসলমান বিরোধী এক মিশরীয় কপটিক খ্রি
ষ্টান মরিস সাদেক। অজ্ঞাত স্থান থেকে বার্তা সংস্থা এপিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বাসিল এখনো নিজের অবস্থানে অটল থেকে ইসলামকে ক্যান্সার বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, এ ছবি নির্মাণের উদ্দেশ্য ছিল রাজনৈতিক বক্তব্যকে আরও উস্কে দেয়া। তিনি স্বীকার করেন, তার নির্মিত ছবির জন্য এতোটা ভয়াবহ ঘটনা ঘটবে তিনি তা আশা করেননি।
ব্রেইভিক: গর্বিত (!) এক গণহত্যাকারী?৭৭ ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে ব্রেইভিককে যখন অসলোর একটি আদালত ২১ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করে রায় দিলেন, ব্রেইভিক তখন হাসছিলেন, যেন তাঁর জয় হয়েছে।এরা সব জায়গায় বিরাজমান-এরা মনেকরে তারা যা বুঝে তা অন্যরা বুঝে না।
জান্নাত জাহান্নাম শুধু তারাই চিনে ।এরা যা পড়েছে যা শিখেছে তাই গড-ইশ্বর ভগবান আল্লার-বানী আর অন্যসব পাপী। এদের ভিতর হিংসা ভরপূর এরা ভয়ন্কর। যতদিন তারা স্বাভাবিক-বাস্তব আচরন থেকে দূরে থাকবে- ততদিন হিংসা হানাহানী চলতেই থাকবে। এদের কারনেই অস্ত্র ব্যবসার প্রসার দিনকেদিন বেড়েই চলছে,যা কেয়ামতের আগেরদিন তক চলবে।
২০১১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনার ১১তম বার্ষিকী পালিত হচ্ছে আমেরিকায়। ওই দিনের ঘটনাকে পুঁজি করে মার্কিন সরকার বিশ্বব্যাপী তথাকথিত সন্ত্রাস বিরোধী যুদ্ধের নামে শুরু করেছিল ইসলাম ও মুসলিম বিরোধী যুদ্ধ; যা আজো চলম
ান। বিশ্বের মানুষের মনে ইসলাম সম্পর্কে ভীতি সৃষ্টি করার হাতিয়ার হিসেবে মার্কিন সরকার ৯/১১'কে ব্যবহার করছে জঘন্য কায়দায়।.
অথচ নিউইয়র্কের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ারে যাত্রীবাহী বিমান আঘাত হানার ১১ বছর পরও সে ঘটনায় জড়িতদের সম্পর্কে সঠিক কোন কূলকিনারা করা যায়নি। কে ওই হামলার পরিকল্পনা করেছিল, কেনোই বা হামলা হয়েছিল, ঘটনার দিন টুইন টাওয়ারে কর্মরত একজন ইহুদিও কেনো কর্মস্থলে উপস্থিত ছিল না- এসব প্রশ্নের কোন সদুত্তর মার্কিন প্রশাসন দিতে পারেনি। তারা শুধু দাবি করে যাচ্ছে, ওই ঘটনায় 'মুসলিম জঙ্গীরা' জড়িত ছিল।